সংগীর অভাব আমার হয় নি কোনদিনই -
এই যে দেখো
বইয়ের তাকে আর একটুখানি জায়গাও নেই অবশিষ্ট।
গানের জলসায় যাওয়া হয় না আজকাল ঠিকই,
তাই বলে গান শুনি না ভাবো না নিশ্চয়ই!
গানের বাজারজাতকরণ ব্যাপারটা মন্দ নয় কি বল?
যদিও ইদানিং আগের মত
খবরের কাগজে খুঁজি না
আজ কোথায় কখন কোন নাটকের শো চলছে,
অথবা ভালো লাগা মুভির ফেস্টিভাল।
কিন্তু সব আছে ডিভিডি হয়ে,
হাতের কাছেই অন্য সব কিছুর মতই।
আর আছে বিশ্বজোড়া জাল ছড়ানো এক গণকবাক্স।
এত কিছু নিয়ে
কাটানোর মত সময়গুলো
অতিরিক্ত হয়ে যায় নি কখনই তাই আমার জন্য।
বুঝতে পারছো তো?
তোমাকে আজকের ব্যস্ত বিকালটার কথাই বলি নাহয়--
আজ কি হলো জানো?
বিকাল বেলা হঠাত সে কি উত্তাল বাতাস! ঝড় !
আমি বারান্দায় গিয়ে দাঁড়াতেই
ভীষণ বাতাসে আমার স্কার্টের ঝুল গোল হয়ে ফুলে উঠলো!
ঠিক ছোট্টবেলায় যেমন ঘরের কোনায় দাঁড়াতাম
ফ্যানের বাতাসে ফ্রকের ঝুল ফোলাতে!
আর ঠিক তখনই আমার একটুখানি, হ্যা খুব একটুখানিই
তোমার কথা মনে হলো...
ধানমন্ডি লেকে বেড়াতে গিয়ে একদিন
হঠাত এমনি ঝড়ের কবলে পড়েছিলাম আমরা,
তোমার মনে পড়ে?
সবাই যখন ছুটোছুটি করে আশ্রয় খুঁজতে ব্যস্ত,
তখন তুমি আর আমি হাত ধরে লেকের পাড়ের রেলিং ঘেঁষে দাঁড়িয়ে!
আমি সেদিন কেন যেন শাড়ি পড়েছিলাম,
ঝড়ো বাতাসে
পতপত করে উড়ছিলো আমার লাল টুকটুকে শাড়ির আঁচল...।
এই তো, এইসব স্মৃতি রোমন্থনের ব্যস্ততায়ই
কেটে গেলো আমার আজকের বিকেল,
অন্য আর সব দিনের মতই।
এবার বলো তো, তোমাকে ভাবার বিলাস
তবু কেন কাঁদাবে আমায়?
সময় কোথায় আমার তেমন!
কিন্তু কি আশ্চর্য!
প্রতিটা দিনের শেষে কেন যেন রাত নামে।
নামেই,
রোজ।
আর আমার সারাদিনের নিজস্ব সংগীদের
ঠিক সেই মুহুর্তে সবচেয়ে বড় শত্রু মনে হয়।
আমার ভীষন ব্যস্ততার আলগা মুখোশ
এক নিমেশে খসে পড়ে।
আমার চিতকার করে বলতে ইচ্ছা করে --
আমার এসব কিচ্ছু চাই না
কিচ্ছু না!
আমার--
শুধু তোমাকে চাই!
এই যে দেখো
বইয়ের তাকে আর একটুখানি জায়গাও নেই অবশিষ্ট।
গানের জলসায় যাওয়া হয় না আজকাল ঠিকই,
তাই বলে গান শুনি না ভাবো না নিশ্চয়ই!
গানের বাজারজাতকরণ ব্যাপারটা মন্দ নয় কি বল?
যদিও ইদানিং আগের মত
খবরের কাগজে খুঁজি না
আজ কোথায় কখন কোন নাটকের শো চলছে,
অথবা ভালো লাগা মুভির ফেস্টিভাল।
কিন্তু সব আছে ডিভিডি হয়ে,
হাতের কাছেই অন্য সব কিছুর মতই।
আর আছে বিশ্বজোড়া জাল ছড়ানো এক গণকবাক্স।
এত কিছু নিয়ে
কাটানোর মত সময়গুলো
অতিরিক্ত হয়ে যায় নি কখনই তাই আমার জন্য।
বুঝতে পারছো তো?
তোমাকে আজকের ব্যস্ত বিকালটার কথাই বলি নাহয়--
আজ কি হলো জানো?
বিকাল বেলা হঠাত সে কি উত্তাল বাতাস! ঝড় !
আমি বারান্দায় গিয়ে দাঁড়াতেই
ভীষণ বাতাসে আমার স্কার্টের ঝুল গোল হয়ে ফুলে উঠলো!
ঠিক ছোট্টবেলায় যেমন ঘরের কোনায় দাঁড়াতাম
ফ্যানের বাতাসে ফ্রকের ঝুল ফোলাতে!
আর ঠিক তখনই আমার একটুখানি, হ্যা খুব একটুখানিই
তোমার কথা মনে হলো...
ধানমন্ডি লেকে বেড়াতে গিয়ে একদিন
হঠাত এমনি ঝড়ের কবলে পড়েছিলাম আমরা,
তোমার মনে পড়ে?
সবাই যখন ছুটোছুটি করে আশ্রয় খুঁজতে ব্যস্ত,
তখন তুমি আর আমি হাত ধরে লেকের পাড়ের রেলিং ঘেঁষে দাঁড়িয়ে!
আমি সেদিন কেন যেন শাড়ি পড়েছিলাম,
ঝড়ো বাতাসে
পতপত করে উড়ছিলো আমার লাল টুকটুকে শাড়ির আঁচল...।
এই তো, এইসব স্মৃতি রোমন্থনের ব্যস্ততায়ই
কেটে গেলো আমার আজকের বিকেল,
অন্য আর সব দিনের মতই।
এবার বলো তো, তোমাকে ভাবার বিলাস
তবু কেন কাঁদাবে আমায়?
সময় কোথায় আমার তেমন!
কিন্তু কি আশ্চর্য!
প্রতিটা দিনের শেষে কেন যেন রাত নামে।
নামেই,
রোজ।
আর আমার সারাদিনের নিজস্ব সংগীদের
ঠিক সেই মুহুর্তে সবচেয়ে বড় শত্রু মনে হয়।
আমার ভীষন ব্যস্ততার আলগা মুখোশ
এক নিমেশে খসে পড়ে।
আমার চিতকার করে বলতে ইচ্ছা করে --
আমার এসব কিচ্ছু চাই না
কিচ্ছু না!
আমার--
শুধু তোমাকে চাই!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন